হেডফোনগুলি, যখন অত্যধিক বা উচ্চ ভলিউমে ব্যবহার করা হয়, তখন সম্ভাব্যভাবে আপনার শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে পারে এবং এমনকি দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতির কারণ হতে পারে, কিন্তু তারা সরাসরি মস্তিষ্কের ক্ষতি করে না। হেডফোনগুলির সাথে প্রধান উদ্বেগ হল উচ্চ শব্দে দীর্ঘায়িত এক্সপোজারের কারণে শ্রবণশক্তি হ্রাসের ঝুঁকি। শব্দ তরঙ্গ বাতাসের মাধ্যমে আপনার কানের পর্দায় প্রেরণ করা হয়, যা তখন মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়, আপনাকে শুনতে দেয়। যদি খুব বেশি সময় ধরে খুব জোরে শব্দ হয়, তাহলে এটি অভ্যন্তরীণ কানের চুলের কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে, যার ফলে স্থায়ীভাবে শ্রবণশক্তি হ্রাস পায়।
এখানে বিবেচনা করার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট রয়েছে:
1. ভলিউম লেভেল: বর্ধিত সময়ের জন্য উচ্চ ভলিউমে (85 ডেসিবেলের বেশি) গান শোনা শ্রবণ ক্ষতির ঝুঁকি বাড়ায়।
2. ব্যবহারের সময়কাল: বিরতি ছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে শোনা শ্রবণ ক্লান্তি এবং সম্ভাব্য দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতিতে অবদান রাখতে পারে।
3. হেডফোনের ধরন: ইন-ইয়ার হেডফোন (ইয়ারবাড) ওভার-ইয়ার হেডফোনের চেয়ে বেশি ক্ষতিকর হতে পারে কারণ তারা কানের পর্দার কাছাকাছি বসে থাকে এবং সরাসরি ভিতরের কানকে প্রভাবিত করতে পারে।
আপনার শ্রবণশক্তি রক্ষা করার জন্য, 60/60 নিয়ম অনুসরণ করা গুরুত্বপূর্ণ: একবারে 60 মিনিটের বেশি আপনার ডিভাইসের সর্বোচ্চ ভলিউমের 60% এর বেশি শুনুন না। নিয়মিত বিরতি এবং শব্দ-বাতিলকারী হেডফোন বেছে নেওয়াও সাহায্য করতে পারে।
মস্তিষ্কের জন্য, হেডফোন নিজেরাই মস্তিষ্কের ক্ষতি করে এমন কোনো প্রত্যক্ষ প্রমাণ নেই। যাইহোক, অত্যন্ত জোরে শব্দ স্ট্রেস বা টিনিটাস হতে পারে, যা সামগ্রিক সুস্থতাকে প্রভাবিত করতে পারে।
Comments
Post a Comment